কোন কোন খাবার খেলে ডায়াবেটিস হবে না?
বেদানা:সব ফলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে বেদানায়। এর ফ্রি র্যাডিক্যাল ডায়াবেটিসের মোকাবিলায় সাহায্য করে।
আঙুর:আঙুরের মধ্যে থাকা ফাইটোকেমিক্যাল রেসভারেট্রল রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
আপেল :ডায়াবেটিক হলে অবশ্যই রোজ খান আপেল। এমনকী, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি এড়াতেও খান আপেল। টাইপ টু ডায়াবেটিস রুখতে দারুণ কাজ করে আপেল।
ব্লুবেরি :অ্যান্থসায়ানিন থাকার কারণে ব্লুবেরি খেলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে।
স্ট্রবেরি:লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স হওয়ার কারণে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে স্ট্রবেরি। যার ফলে স্ট্রবেরি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, হজম শক্তি বাড়ে, ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
পেয়ারা:লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পাশাপাশি পেয়ারার মধ্যে থাকা প্রচুর পরিমাণ ফাইবার টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়, কোষ্ঠকাঠিন্য রুখতে সাহায্য করে।তরমুজ:তরমুজে থাকা প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম রক্তে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে ডায়াবেটিসের প্রভাবে হওয়া কিডনির ক্ষতি রুখতে সাহায্য করে তরমুজ। এর মধ্যে থাকা লাইকোপেন নার্ভের সমস্যাও রুখতে পারে।
চেরি:ব্লুবেরির মতোই চেরিতেও রয়েছে অ্যান্থসায়ানিন। যা রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে। ফলে ডায়াবেটিস রুখতে চেরি খুবই উপকারী।
পেঁপে:পেঁপের মধ্যে থাকা ন্যাচারাল অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শুধু ডায়াবেটিস রুখতেই নয়, হার্ট ও নার্ভের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও উপকারী।
কমলালেবু:ফ্লাভনলস ও ফেনোলিক অ্যাসিড রয়েছে কমলালেবুর মধ্যে। এই দুই উপাদান রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অত্যন্ত কার্যকরী।
0 Comments
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।