কেনো রাজার ছেলেই রাজা হবে আর কৃষকের ছেলে কৃষক?

 😡কেনো রাজার ছেলেই রাজা হবে আর কৃষকের ছেলে কৃষক?।। যে খাইছে সে আরও খাবে যে খায় নায় তার খাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।😡😡😡


অনলাইন ডেস্কঃ


২৪ বৈশাখ,১৪৩০ বঙ্গাব্দ,গ্রীষ্মকাল,রবিবার-০৭ মে ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ,১৬ শাওয়াল, ১৪৪৪ হিজরি।





একটি দেশ কে শক্তি শালী করতে শিক্ষা ও কর্মদক্ষতা ছাড়া কোনো দিন উন্নত করা সম্ভব না।আর সেই শিক্ষা ব্যবস্থা আজ ধ্বংসের মুখে পড়েছে অটোপাশ আর কোটা দিয়ে, প্রাথমিক বিদ্যালয় কোটা চালু করে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাদের জীবন শেষ করে দিয়েছে সরকার ব্যবস্থা প্রশাসন, যে মানুষ ৬০% কোটার যোগ্যতায় চাকরি নিছে  সে ছোট্ট বাচ্চাদের কি শিখাবে তা প্রশ্নবিদ্ধ।আর পোষ্য কোটা ২০% তার মানে  হচ্ছে যে খাইছে সে আও খাবে আর যে খায় নায় সে হাত ধুয়ে উঠে যাবে।।অটোপাশের সরকার দিয়ে শুধু ৯০% পাশ হবে  তবে সুশিক্ষা হবে না।আর শিক্ষার আর একটি চরম ভুল ধারনা বাচ্চাদের শিখানো হয় লেখা পড়া করো চাকরি পাবে আর সেই চিন্তা সবাই পড়াশোনা শেষ করে চাকরির জন্য লাখ লাখ বেকার রাস্তায় ঘুরে।স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের এগুলো শেখায় না যে হাতের কাজ শিখো আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার শিখায় কি ভাবে কম্পিউটার (অন -অফ) করতে হয়, ব্যাস কম্পিউটারের কাজ এ টু জেড  শেখা শেষ।

বাংলাদেশের বাস্তবতায় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে উচ্চ মেধাবীরা এ পেশায় নিয়োগ পেতে সাধারণত আগ্রহী হন না। এখানে মধ্যম মানের মেধাবীরাই আসেন, যাঁদের বেশির ভাগের স্থায়ী ঠিকানা গ্রামাঞ্চলে। গ্রামের ছেলেরা উচ্চশিক্ষা শেষ করে প্রাথমিক শিক্ষায় পেশাগত ভিত্তি গড়ার মাধ্যমে ভবিষ্যতের স্বপ্ন বোনেন। কিন্তু কোটা পদ্ধতির গ্যাঁড়াকলে তাঁদের হাজারো স্বপ্ন মুকুলেই ঝরে যায়।


বর্তমানে দেশে শিক্ষার হার ৭২%। তার মধ্যে নারীশিক্ষার হার ৭০%, পুরুষ শিক্ষার হার ৭৫%। সেখানে শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা ৬০%, আর পুরুষ কোটা ২০%। এই পার্থক্য বহাল রাখার যৌক্তিকতা আছে কি? নিয়োগের ক্ষেত্রে পুরুষেরা যে মাত্রার বৈষম্যের শিকার হয়, তা আরও একটি পরিসংখ্যান দিলে পরিষ্কার হবে। ধরা যাক, কোনো উপজেলায় ১০০টি শূন্য পদের বিপরীতে এক হাজার আবেদন জমা হলো। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে যদি সেখান থেকে ৩০০ আবেদনকারী পাস করেন, তাহলে হয়তো দেখা যাবে, তার মধ্যে ২০০ জনই পুরুষ। এই ১০০ পদের বিপরীতে ৬০% নারী হলে ১০০ জনের মধ্যে ৬০ নারীর চাকরি হবে। পক্ষান্তরে ২০০ পুরুষ উত্তীর্ণ হলেও মাত্র ২০ জন চাকরির সুযোগ পাবেন। এ ছাড়া পোষ্য ২০ জনের ভেতর চাকরি হবে ১২ নারীর, সেখানে চাকরি পাবেন ৮ পুরুষ। তাহলে ১০০ পদের বিপরীতে নারী নিয়োগ পেল ৭২%। অন্যদিকে পুরুষ পেল মাত্র ২৮%। কোটা পদ্ধতির নামে এই বৈষম্য কতটা যৌক্তিক?


তাই আমি মনে করি পরীক্ষার কোনো প্রয়োজন নেই, পরীক্ষা ছাড়াই মেয়েদের চাকরি দেওয়া হোক,এখানে অটোপাশ মেয়েদেরও চাকরি হবে,সেই শিক্ষক রা ছোট্ট বাচ্চাদের কি শিখাবে তা প্রশ্নবিদ্ধ।আর বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী যদি অনেক মেধাবী  হয় তাহলে ত তাদের ২০% কোটা দরকার নাই মেধা দিয়ে চাকরি নিলেই ত হয়।

এই অটোপাশ, অটোভোট সরকার শিক্ষার মেরুদন্ড শেষ করেছে।।

Post a Comment

0 Comments